+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
তত্ত্বতালাশ ষষ্ঠ সংখ্যা প্রকাশিত হল, এবং তা মোটামুটি সময়ক্রম রক্ষা করে। একদিক থেকে একে সাফল্য বলা যায়; বিশেষত, উপযোগী লেখার অভাবের কারণে যথাসময়ে পত্রিকা বের করতে পারব কি না–প্রথম সংখ্যার সম্পাদকীয়তে প্রচারিত এমন আশঙ্কার কথা মনে রাখলে। পাঠক-সংখ্যার দিক থেকে বলা যায়, এ ধরনের একটা পত্রিকা সংখ্যার হিসাবে যতটা গৃহীত হবে বলে আমরা অনুমান করেছিলাম—প্রকাশক ও বিপণনকারীদের তরফে জেনেছি—তা মোটের উপর পাওয়া গেছে। পত্রিকাটির ব্যাপারে পাঠকদের কৌতূহল—ব্যক্তিগত আলাপে যতটা জেনেছি—সন্তোষজনক বলা চলে। তবে যাকে বলা যায় সক্রিয় পাঠক, তা যথেষ্ট পাওয়া গেছে কি না, সে বিষয়ে সন্দেহের অবকাশ আছে। প্রকাশিত লেখার উপর প্রতিক্রিয়া ছাপানোর ব্যাপারে প্রথম থেকেই আমাদের আগ্রহ ছিল। তা আমরা খুব একটা করতে পারিনি। ব্যক্তিগত আলাপে বা লোক-মারফতও খুব নিবিড় পাঠের খবর খুব বেশি পাইনি। এর কারণ কী হতে পারে, সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া অবশ্য সহজ কাজ নয়। আপাতত আমরা পাঠকদের আগ্রহ ও কৌতূহলের উপর ভরসা রাখতে চাই। তিন-চার সংখ্যা প্রকাশের পর থেকে বিষয়ভিত্তিক সংখ্যা করার প্রতি মনোযোগ দেব ভেবেছিলাম। প্রথম সংখ্যায় আমরা সে ঘোষণাও দিয়েছিলাম। কিন্তু বলতেই হবে, ছয় সংখ্যায় মোট যে পরিমাণ লেখকের সাথে আমাদের যোগাযোগ তৈরি হয়েছে, তার উপর ভরসা করে এ ধরনের উদ্যোগ নেয়ার সাহস আমরা পাইনি। যারা লেখার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন, তাদের হিসাবের মধ্যে আনলে সংখ্যাটা নেহায়েত কম হবে না। কিন্তু শুধু আগ্রহের ভিত্তিতে ‘কাজের’ সম্পর্ক তৈরি হয়েছে বলে ধরে নেয়া নিশ্চয়ই বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। নিজেদের পরিকল্পনা মোতাবেক লেখা পাওয়ার উচ্চাভিলাষ বাস্তবায়নের জন্য আমাদের সম্ভবত আরো বেশ কিছুদিন অপেক্ষা করতে হবে।
Tk.
200
150
Tk.
150
120
Tk.
349
332