+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
বাংলাদেশের পার্লামেন্টারি ইতিহাসের শুরু কখন থেকে? ১৮৬২ সাল থেকে নাকি আরো আগে? প্রাচীন ও মধ্যযুগেও কী পার্লামেন্টারি চর্চার দৃষ্টান্ত পাওয়া যায়? স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশের পার্লামেন্টের সাফল্য কোথায়? ইতোমধ্যে পার্লামেন্ট কোনো উদ্ভবনশীলতার পরিচয় রেখেছে কী? যদি রেখে থাকে তাহলে কোন কোন ক্ষেত্রে? বাংলাদেশে সংসদ নেতা,স্পীকার,বিরোধীদলীয় নেতা,কিংবা হুইপগণ তাঁদের দায়িত্ব কীভাবে পালন করছেন? সংসদের বিরোধী দলের কাছে সাধারণ মানুষ কী ধরনের আচরণ প্রত্যাশা করেন? স্পিকারের নিরপেক্ষতা কেন জরুরি এবং কীভাবে তা নিশ্চিত করা যায়? বিল কীভাবে আইনে পরিণত হয়? আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় বেসরকারি ও বিরোধী দলীয় সদস্যদের কীভাবে আরও সম্পৃক্ত করা যায়? কার্যপ্রণালী বিধিকে আরও বাস্তবানুগ করার জন্য এতে কী ধরনের সংশোধনী আনা দরকার? বাংলাদেশ সংসদের কমিটি ব্যবস্থাকে কেন যুক্তরাষ্ট্রের পর সবচেয়ে বৃহৎ ও শক্তিশালী কমিটি ব্যবস্থা বলা হতো? কমিটি ব্যবস্থা কেন সফল হচ্ছে না? ব্যাকবেঞ্চার এমপি কারা? কী তাঁদের দায়িত্ব? তাঁরা কার প্রতি অনুগত থাকবেন- দলের প্রতি,এলাকার প্রতি না জাতির প্রতি? বাংলাদেশের সংসদে নারী সদস্যরা কী রকম ভূমিকা পালন করছেন? তাঁরা কতটুকু সফল? কোথায় তাঁদের ব্যর্থতা? সংরক্ষিত আসন ব্যবস্থা থাকবে কিনা? যদি থাকে তাহলে সদস্য সংখ্যা কত হবে? সদস্যরা কীভাবে নির্বাচিত হবেন? উপর্যুক্ত সকল এবং সংশ্লিষ্ট অনেক প্রশ্নের বস্তুনিষ্ঠ,তথ্য-সমর্থিত উত্তর ও বিশ্লেষণ পাওয়া যাবে এই গ্রন্থে। গ্রন্থের প্রতিটি অধ্যায় ও পরিশিষ্টে বাংলাদেশের পার্লামেন্ট সম্পর্কিত বহু তথ্য রয়েছে। সংসদ সদস্যগণ,রাজনৈতিক নেতা-কর্মী-সংগঠকবৃন্দ,পার্লামেন্ট,গণতন্ত্র,সুশাসন ও নারীর ক্ষমতায়ন বিষয়ে আগ্রহী গবেষক,লেখক,উন্নয়ন-সংগঠক ও কর্মীবাহিনী এবং বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের ছাত্রছাত্রীরা এই বই থেকে উপকৃত হবেন।
Tk.
650
488
Tk.
650
488
Tk.
50
30
Tk.
60
52
Tk.
300
246
Tk.
800
440
Tk.
400
343