+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
“মানচিত্রের গল্প” বইয়ের ফ্ল্যাপের লেখা: এক সময় কল্পনা ও ধারণার ভিত্তিতে মানুষ নিজের দেশ ও পৃথিবীকে দেখতে চেষ্টা করেছে। অনুমানের ভিত্তিতে তখন মানচিত্র প্রণীত হতাে, এখন সেটা হচ্ছে বৈজ্ঞানিক মানদণ্ড ও প্রযুক্তির সাহায্যে। স্যাটেলাইট ইমেজ, রিমােট সেনসিং, উপগ্রহ ইত্যাদির সহায়তায় বিষয় বা দেশভিত্তিক মানচিত্রের অনেক ধরনের অবয়ব তৈরি হচ্ছে। গুগল ম্যাপ, গুগল আর্থ ইত্যাদি সাইট ও অ্যাপস হাতের তালুবন্দি ফোনেই তাৎক্ষণিক জানিয়ে দিচ্ছে ভূগােল, পরিবেশ, আবহাওয়া, পথঘাট। ফলে মানচিত্র প্রণয়ন ও চর্চা উপসংহারহীন ও চলিষ্ণু একটি জ্ঞানগত বিষয়। তবে মানচিত্র প্রণয়নের ক্ষেত্রে সবচেয়ে তাৎপর্যগত বিষয় হলাে পরম্পরা বা অতীত থেকে আজ পর্যন্ত যােগসূত্র। বর্তমানকালে, এই স্যাটেলাইটের যুগে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাহায্য নিয়েও মানচিত্রগুলাে অতি প্রাচীন গ্রিক বা মুসলিম মানচিত্রাঙ্কন পদ্ধতি অনুসরণ করেই তৈরি করা হয়। যে ঐতিহ্য শুরু হয়েছিল খ্রিস্টের জন্মেরও হাজার বছর বছর আগে। বিশ্বায়নের পৃথিবীতে সমাজ ও জনপদ চলে এসেছে কাছাকাছি। ম্যাপ বা মানচিত্রও হয়েছে অনেক বিচিত্র ও নির্ভুল । মানব জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপাদান মানচিত্র বা ম্যাপের ইতিহাস ও বিভিন্ন চমকপ্রদ প্রসঙ্গ এ বইয়ে তুলে ধরা হয়েছে।
Tk.
600
450
Tk.
650
488
Tk.
120
90
Tk.
200
150
Tk.
250
188
Tk.
100
90
Tk.
150
123
Tk.
200
176
Tk.
150
120