‘বাঙ্গালা ভাষা ও বাঙ্গালা সাহিত্য বিষয়ক প্রস্তাব’ নামে বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ লিখিত হয় ১৮৭২ খ্রীষ্টাব্দে (প্রথমভাগ) (দ্বিতীয় ভাগ ১৮৭৪ খ্রি.)। লেখক বহরমপুর কলেজের সংস্কৃতের অধ্যাপক পণ্ডিত রামগতি ন্যায়রতœ । এরপর পরবর্তী প্রায় দেড়’শ বছরে (২০২০ খ্রি. পর্যন্ত) দেড়শ’র অধিক বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস সম্পৃক্ত গ্রন্থ রচিত হয়েছে। কিন্তু ধারাবাহিক ইতিহাস গ্রন্থ রচিত হয়েছে হাতেগোনা ক’টি। যেমন- রমেশচন্দ্র দত্তের The literature of Bengal” (১৮৭৭), দীনেশচন্দ্র সেনের ‘বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’ (১৮৯৬), সুকুমার সেনের ‘বাঙ্গালা সাহিত্যের ইতিহাস’ (পাঁচ খণ্ড, ১৯৪০-১৯৫৮), নাজিরুল ইসলাম মোহাম্মদ সুফিয়ানের ‘বাঙ্গালা সাহিত্যের নূতন ইতিহাস’ (তিন খণ্ড, প্রথম খণ্ড ১৯৫০), মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র ‘বাংলা সাহিত্যের কথা’ (দুই খণ্ড ১৯৫৭-৬৫), অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত’ (নয় খণ্ডপ্রথম খণ্ড ১৯৫৯), কাজী দীন মুহম্মদের ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস’ (চার খণ্ড, ১৯৬৮-৬৯), আহমদ শরীফের ‘বাঙালী ও বাঙলা সাহিত্য’ (দুই খণ্ড, ১৯৭৮-৮৩), এবং আনিসুজ্জামান ও অন্যান্য (সম্পাদিত), ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস’ (প্রথম খণ্ড১৯৮৭ বাংলা একাডেমি) দ্বিতীয়খণ্ড ২০০৮, উল্লেখযোগ্য। এ ছাড়াও মনীন্দ্রমোহন বসুর ‘বাঙ্গালা সাহিত্য’ (দুইখণ্ড, ১৯৪৬-৪৭), ভ‚দেব চৌধুরীর ‘বাংলা সাহিত্যের ইতিকথা’ (দুইখণ্ড১৯৫৪-৫৭), গোপাল হালদারের ‘বাঙলা সাহিত্যের রূপরেখা’ (দুই খণ্ড১৯৫৪-৫৮), ভোলানাথ ঘোষের ‘বাঙলা সাহিত্য পরিক্রমা’ (১৯৫৭), শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘বাংলা সাহিত্যের বিকাশের ধারা’ (১৯৫৯), ওয়াকিল আহমদের ‘বাংলা সাহিত্যের পুরাবৃত্ত (১৯৭৪), পরেশচন্দ্র ভট্টাচার্যের ‘সমগ্র বাংলা সাহিত্যের পরিচয়’ (দুই খণ্ড ১৯৮৭) তারাপদ ভট্টাচার্যের ‘বঙ্গসাহিত্য পরিচয়’, নন্দলাল সেনগুপ্তের ‘বাংলা সাহিত্যের ভ‚মিকা, ক্ষেত্রগুপ্তের ‘বাংলা সাহিত্যের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস’ প্রভৃতি গ্রন্থের নাম করা যায়।
Tk.
450
403
Tk.
175
131
Tk.
250
188
Tk.
600
450
Tk.
450
338
Tk.
400
300
Tk.
150
90
Tk.
1600
1250
Tk.
320
237
Tk.
250
188