+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
এ কথাটিও বিশেষভাবে বিবেচনা করা দরকার যে, অধিকাংশ ইবাদতের সওয়াব ও পুরস্কার পরকালীন জীবনে দেওয়ার ওয়াদা করা হয়েছে। যেমন, নামাজ পড়লে জান্নাতে এই নেয়ামত মিলবে, রোজাদারদেরকে অমুক সওয়াব লাভের যোগ্য বানানো হবে ইত্যাদি। কিন্তু যেখানে জাকাত ও দান-সদকার পরকালীন বিরাট প্রতিদান ও সওয়াবের উল্লেখ আছে, সেখানে ইহকালীন ফায়দারও বিবরণ রয়েছে। আর এই ফায়দা এতই বিরাট যে, দুনিয়ার কোনো ধনদৌলত দ্বারা এর মূল্য ঠিক করা যায় না। এই ফায়দা হাসিলের জন্য মানুষ বিরাট ত্যাগ এবং আর্থিক ক্ষতি মেনে নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ হয়ে যায়। সেই ফায়দা এই যে, জাকাত-সদকা আদায় করার দরুন বালা-মুসিবত দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়। হাদিসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, সদকা তাড়াতাড়ি আদায় করো। কেননা, মুসিবত সদকার আগে এগিয়ে যায় না। অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা দান-সদকার দরুন মুসিবত দূর করে দেন। অপর এক হাদিসে আছে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, নিঃসন্দেহে দান-সদকা আল্লাহ তাআলার ক্রোধ প্রশমিত করে এবং খারাপ মৃত্যু রোধ করে।” ফিতরা হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস রাযি. বলেছেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সদকায়ে ফিতর জরুরি সাব্যস্ত করেছেন, যা রোজাদারের জন্য বেহুদা কথা ও অশ্লীল কাজকর্ম থেকে রোজাকে পবিত্র করার উপায় এবং মিসকিনদের জন্য খাদ্যের ব্যবস্থা। যে ব্যক্তি ঈদের নামাজের আগে তা আদায় করে, (আল্লাহ তাআলার নিকট) তা মকবুল জাকাত বলে গণ্য হয়। আর যে ব্যক্তি ঈদের নামাজের পর আদায় করে তাও সদকাসমূহ থেকে একটি সদকা হিসাবে পরিগণিত হয়। এই হাদিস দ্বারা বোঝা যায় যে, সদকায়ে ফিতর ওয়াজিব হওয়ার উদ্দেশ্য দুটি : (১) রোজার (এক মাস রোজা রাখতে গিয়ে যে ত্রুটি হয়েছে তার) ক্ষতিপূরণ। (২) উম্মতের গরিব, মিসকিনের জন্য ঈদের দিন খানাদানার ব্যবস্থা। যাতে তারা ঈদের দিনে সবার সাথে খুশিতে শরিক হতে পারে।
Tk.
200
180
Tk.
400
300
Tk.
250
182
Tk.
270
194
Tk.
250
150
Tk.
72
50
Tk.
220
209
Tk.
550
330
Tk.
340
255
Tk.
120
89
Tk. 1250