পিতৃতুল্য উসতাজ ও উজিরে আজম নিজামুল মুলক তুসির শাহাদাতে জ্বলে উঠেছেন নিশাপুরের ইগল খ্যাত সুলতান মালিকশাহ সেলজুকি। কাজবিনের সবুজ উপত্যকার আলমুত দুর্গ ঘিরে কৃষ্ণগহ্বরের মতোই জট পাকানো ফিতনার গোড়া উপড়ে ফেলতে পাঠিয়ে দেন আরসালান, বাদরান ও বারসাক নামের সিংহত্রয়ীকে। ওরা ছুটে চলছেন বিদ্যুদ্্গতিতে। টর্নেডো হয়ে আছড়ে পড়তে যাচ্ছেন হাসান ইবনু সাব্বাহর অভয়াশ্রমে। হাসানের নির্দেশে বেরিয়ে আসে কায়া বুজুর্গের নেতৃত্বে হাশিশের নেশায় মাতাল ফেদাইনবাহিনী। কিন্তু আরসালানদের ঝড়োগতির হামলায় প্রথমবারের মতো ছুটে যেতে থাকে তাদের হাশিশের নেশা। জীবনের বৃন্ত থেকে টপাটপ ঝরে পড়তে থাকে দুর্ধর্ষ প্রতিটি ফেদাইন। শেষপর্যন্ত পালিয়ে আশ্রয় নেয় আলমুত দুর্গে। কঠিন অবরোধের ফলে যখন দুর্ভেদ্য আলমুত ঝরে পড়বে পাকা আপেলের মতো, ঠিক তখন সংবাদ আসে মালিকশাহ পাড়ি জমিয়েছেন পরপারে। ফলে অবরোধ উঠিয়ে তাঁরা চলে যান নিশাপুরে; আর বেঁচে যায় আলমুত, বেঁচে যায় কৃষ্ণ ফিতনা।
Tk.
350
259
Tk.
480
374
Tk.
280
190
Tk.
360
335
Tk.
480
432
Tk.
600
450
Tk.
100
74
Tk.
600
342
Tk.
140
123