উত্তম দিকনির্দেশনা সম্বলিত নাসিহা বা উপদেশ আমাদের সকলেরই প্রয়োজন। আমাদের বয়সটা যতই হোক, শিশু, কিশোর, তরুণ, যুবক, বৃদ্ধ সকলের জন্যই প্রয়োজন প্রয়োজনীয় উপদেশ। তবে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা সম্বলিত উপদেশাবলি যদি পাওয়া যায় বাল্য বয়সে, তাহলে তো তা উত্তম থেকেও অতি উত্তম। বলা হয়ে থাকে— বাল্যকালে শেখা জ্ঞান পাথরে খোদাই করে লেখার সমতুল্য। বাল্যকালেই গড়ে ওঠে একটি শিশুর আগামীর দিনগুলো। এই সময়টায় একটি শিশুকে যা শেখানো হয়, ভবিষ্যতে শিশুটি সে অনুযায়ী-ই গড়ে ওঠার সম্ভাবনা অনেকাংশেই বেশী। কেউকেউ বাল্যকালকে তুলনা করেছেন নরম কাদামাটির সাথে। কাদামাটি দিয়ে যেভাবে যা ইচ্ছে তৈরী করা যায়, সেভাবে একজন শিশুর ভবিষ্যত-ও যেভাবে ইচ্ছে বানানো যায়। বাল্যকালের পরিষ্কার মস্তিষ্কে একটি শিশু যা ধারণ করে, যুবা এমনকি বৃদ্ধ বয়সে-ও তার রেশ খুঁজে পাওয়া যায় জীবনের ভাঁজে ভাঁজে। বর্তমানে শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই অদৃশ্য এক কারাগারে বন্দি। এই বন্দিত্ব থেকে মুক্তির একমাত্র পথ হতে পারে প্রিয়নবি মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তার যোগ্য অনুসারীদের মুখনিঃসৃত বাণী। যাকে আমি বারবার উল্লেখ করছি নাসিহা বা উপদেশ বলে। শিশুদের প্রতি চল্লিশ নাসিহা” বইটি হতে পারে আপনার প্রিয় ছোট বাচ্চাটির ভবিষ্যত চালিকাশক্তি সরূপ।”
Tk.
220
121
Tk. 854
Tk.
190
104
Tk.
270
203
Tk.
270
148