+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
রসনা তৃপ্তির জন্য রান্নার বৈচিত্র্য অনেককাল থেকে চলে আসছে। তবে সেটা ছিল ঘরোয়া গণ্ডিতে আবদ্ধ। কালের আবর্তনে ধীরে ধীরে তা ছড়িয়ে পড়ল উৎসবের প্রাঙ্গণে ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অঙ্গনে। তারপর সেই উদ্যোগ একটি অভিনব যুগের সৃষ্টি কর। রান্না চর্চা হয়ে দাঁড়াল সাময়িক পত্র পত্রিকার ও মিডিয়ার একটি বিষয়বস্তুতে। বিদেশে এই রান্না নিয়ে কত ভালো ভালো বই না আছে। কত স্কুল আছে। সে তুলনায় আমরা অনেক পিছনে, অথচ আমাদেরই রান্নায় বৈচিত্র্যের কোনো অভাব নেই।<br> আদিম যুগের মানুষ রাঁধতে জানত না। যা পেত তা কাঁচা কাঁচাই খেত। তারপর যখন আগুনের ব্যবহার জানল রেঁধে খেতে শিখল, সেদিন থেকে উন্নতি এল তার জীবনযাত্রা প্রণালিতে। তারপর বহু বহু বছর কেটে গেছে। নানান পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরিবর্জন ও পরিমার্জনের মধ্য দিয়ে রন্ধন-প্রণালি আজ এক শিল্পকলার পর্যায়ে উঠে এসেছে। প্রাচীন শাস্ত্রকারেরা একবাক্যে স্বীকার করে নিয়েছেন যে, শাস্ত্রসম্মত শ্রেষ্ঠ চৌষট্টি কলার মধ্যে রন্ধন কলা অন্যতম। এ কলা উত্তমরূপে যিনি আয়ত্তে আনতে পারেন তাঁর সমাদর কখনো হ্রাস পায় না জীবনে।<br> এই বইটিতে সেই বৈচিত্র্যেরই সন্ধান দেওয়া হয়েছে। মধ্যবিত্ত বাড়ির বেশিরভাগ রান্নাই দেওয়া হয়েছে। যে সব উপকরণ হাতের কাছে সহজভাবেই মেলে তাই দিয়েই রান্না। প্রতিটি রন্ধন-প্রণালি খুব সহজ সরল করে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। খাদ্যগুণের দিকে দৃষ্টি রাখা হয়েছে। রসনার একঘেয়েমিতা দূর করার জন্য লেখা হয়েছে বেশ কিছু শৌখিন রান্নার কথা।
Tk.
200
150
Tk.
175
143
Tk.
500
375
Tk.
300
246
Tk.
650
488
Tk.
320
268
Tk.
250
188
Tk.
235
176
Tk.
240
216
Tk.
300
279
Tk.
128
95