+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে এমন কিছু আছে যা তার খুব প্রিয়, যা সে মন থেকে আকাঙ্ক্ষা করে, যাকে ঘিরে সে স্বপ্ন বুনে, দিন রাত যত কল্পনা জল্পনা সব সেই আকাঙ্ক্ষিত বিষয়কে নিয়েই। সর্বাত্মক চেষ্টার পাশাপাশি প্রতিনিয়ত আল্লাহর কাছে কাকুতি মিনতি করে, ‘হে আল্লাহ! আমাকে মিলিয়ে দাও!’ এরকম খুব প্রিয় একটি বিষয় আমাদের পূর্বসূরীদেরও ছিল। . মুআল্লা বিন ফজল রহ. বলেন- “আমাদের পূর্বসূরিগন নিরাপদে রামাদানে উপনীত হওয়ার আশায় ছয় মাস আগে থেকেই আল্লাহর দরবারে দুয়া করতেন।” ইয়াহইয়া ইবনে আবী কাসীর রহ. সেই দুয়াটা উল্লেখ করেন- “হে আল্লাহ! রামাদান অবধি আমাদের সুস্থ ও নিরাপদ রাখুন। রামাদানের জন্যও নিরাপদ রাখুন। আমাদের এ মাস কবুল করে নিন” . এক মিনিট! না খেয়ে থাকা- এটা আবার কারো প্রিয় হতে পারে!? হ্যাঁ, রামাদান, এই মাসকে তাঁরা এতটাই ভালোবাসতেন। আল্লাহর জন্য সিয়াম সাধনাকে তাঁরা কেবল ‘না খেয়ে থাকা’ গণ্য করতেন না। সিয়ামকে তাঁরা নিয়েছিলেন আল্লাহর ভালোবাসা অর্জনের মাধ্যম হিসেবে। তাই তো সেই মাসে উপস্থিত হওয়ার জন্য ছয় মাস আগে থেকেই আল্লাহর দরবারে তাওফিক চাইতে থাকতেন। একবার চলে গেলে বার বার ফিরে যাওয়ার জন্য উন্মুখ থাকতেন সেই বরকময় মাসে। তাঁরা এ মাসে আল্লাহর রহমত অনুভব করেছিলেন, ইয়াকিনের সাথে বিশ্বাস করেছিলেন, আর তাই এই রামাদানেই তাঁরা জান্নাত কিনে নেয়ার কোমর বেধে প্রতিযোগিতায় নামতেন। . আমরা কি পারি না এই রামাদানকে ভালোবাসতে যেভাবে বেসেছিলেন আমাদের পূর্বসূরীরা? আমরা কি পারি না এই রামাদানকে ব্যবহার করতে যেভাবে করেছিলেন আমাদের পূর্ববসূরীরা? . তাঁরা রক্তে মাংসের মানুষ ছিলেন, ফেরেস্তা নয়। তাঁরা পারলে আমরা কেন পারবো না? ইন শা আল্লাহ পারবো। কিন্তু কীভাবে? আরবের বিখ্যাত শায়খ, পৃথিবী জুড়ে যার ‘Enjoy your life জীবনকে উপভোগ করুন’ বইটি লক্ষাধিক বিক্রিত, সেই আলেমেদ্বীন ড. মুহাম্মাদ ইবন আব্দুর রহমান আরিফীর কলমে উঠে এসেছে সেই সোনালী যুগের মানুষদের রামাদানের দিনগুলো, তিনি শিখিয়েছেন কীভাবে আমরাও পারি তাদের মত এই বরকময় মাসের সর্বাত্মক ব্যবহার করতে। ব্যবসা তো অনেকেই করে, কিন্তু লাভের সর্বোচ্চটা কেবল সফলরাই অর্জন করে। সেই সফলতা অর্জনের লক্ষ্য নিয়ে রচিত বক্ষ্যমাণ গ্রন্থটি।
Tk.
360
223
Tk. 120
Tk.
192
157
Tk.
250
162
Tk.
100
95
Tk.
300
195
Tk.
960
660
Tk.
258
180
Tk.
690
414
Tk.
390
289