+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
স্বামীর শরঈ নিয়ন্ত্রণসহ বৈবাহিক অভিভাবকত্ব প্রতিষ্ঠা করা দীনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। আল্লাহ বলেন, ‘পুরুষগণ নারীদের অভিভাবক।’ [সূরা আন-নিসা: ৩৪] আর এই অভিভাবকত্ব আমাদের ওপর একটি নিয়ামত; কারণ এটি নারী-পুরুষ উভয়ের জন্য মানানসই ও উপযুক্ত এবং নৈতিক গুণাবলি ও সহজাত প্রবণতার দিক থেকেও যথাযত। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে সংস্কৃতির আন্তঃপ্রবেশ এবং মুসলিমদের শত্রুদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মাধ্যম এই সত্য দীনের ভাবমূর্তি বিকৃত করার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। নারীদের প্রতি মিথ্যা করুণা ও সহানুভূতি দেখিয়ে অভিভাবকত্বের অর্থ এবং এর শরঈ কার্যকারিতা সম্পর্কে নারীদের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝি ছাড়াও বিভিন্ন মিথ্যা অভিযোগ দেখাচ্ছে। অথচ ইসলামে নারী-পুরুষ অখণ্ড মানব সমাজের দু’টি অপরিহার্য অঙ্গ। পুরুষ মানব সমাজের একটি অংশের প্রতিনিধিত্ব করলেও আরেকটি অংশের প্রতিনিধিত্ব করে নারী। ইসলাম নারীকে উপেক্ষা করে মানবতার জন্য অসম্পূর্ণ কোনো কর্মসূচি তৈরি করে না। ইসলাম নারীকে ঘরের রানী বানাতে চায়, কিন্তু নারীরা হতে চায় ঘরের বাইরে গিয়ে অন্যের কর্মচারী। ইসলাম নারীর জান্নাতকে সহজ করেছে, কিন্তু নারীরা জান্নাতকে নিজের জন্য কঠিন বানিয়ে ফেলছে। আজ বিশেষত যখন নারীরা নিজেদের অধিকার নিয়ে দৌড়ঝাঁপ দিচ্ছে এবং পুরুষের অভিভাবকত্ব নিয়ে সংশয় পোষণ ও আপত্তি করছে— তাদের জন্য এ গ্রন্থটি। গ্রন্থটিতে অভিভাবকত্বের বিষয়টি এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে যে, ইসলাম বিদ্বেষীদের সকল জবাব এতে সুন্দরভাবে উপস্থাপিত হয়েছে।
Tk.
140
98
Tk.
198
148
Tk.
400
240
Tk.
225
162
Tk.
470
343
Tk.
180
135
Tk.
50
38
Tk.
300
210
Tk.
250
170
Tk.
240
144