+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
আমাদের অন্তরকে বানানোই হয়েছে এইভাবে। এই দিল অন্যকারও সংস্পর্শে ততটা উজ্জীবিত হয় না, যতটা হয় নবিজির ক্ষেত্রে। আমাদের আবেগ-ভালোবাসা-শিহরন সব উথলে ওঠে এই একটা নামের মধ্যেই। এইখানে এসে আমরা কোনো ছাড় দিতে রাজি না। মুহাম্মাদ স. আমাদের সম্মান, আমাদের গাইরত। তাঁকে ছেড়ে আমরা জান্নাতে যেতেও রাজি না। নবি-প্রেমিক অনেক মানুষ সফর করেছেন তাঁর রওজায়। রওজাকে একবার যে স্বচোক্ষে দেখেছে, রিয়াজুল জান্নাতে যে একবার দুই রাকাত নামাজ পড়েছে, সে জানে দিলের হালত কেমন হয়। প্রতিটি মুহূর্তে, প্রতিটি ক্ষণে মনে হতে থাকে—হৃদয়টা বান্ধা আছে এই সবুজ গম্বুজের মধ্যে। আর যদি ফেরা না লাগত! কেউ যদি এসে তাড়া না দিত! আহ, কতই-না ভালো হতো! আর বাইতুল্লাহকে দেখে তো চোখের পানি অটোমেটিক ঝরতে থাকে। মনে হয় জীবনটা এখানেই কাটিয়ে দিই। “আমি শুয়ে আছি কাবার ছায়ায়, কেন আমাকে জাগিয়ে দেওয়া হবে! আমি আশ্রয় নিয়েছি জান্নাতের টুকরায়, কেন আমাকে ভিসার কথা বলে তাড়া দেওয়া হবে!” মন মানে না। কিন্তু বেঁধে দেওয়া সময় ফুরিয়ে যায় চোখের পলকেই। দিলের ভেতরটা মোচড় দিয়ে ওঠে। মনে হয়, এই দরজা ছেড়ে দু’কদম সামনে এগোলেই আমি মারা যাব। এই বইতে হজের এমন মনোমুগ্ধকর বর্ণনাই স্থান পেয়েছে। ভ্রমণকাহিনী হিসেবে লেখক যা তুলে ধরেছেন, সেটা যে-কারও হৃদয়কে গলিয়ে দেবে। বইটি শেষ করে পাঠক বুঝতে পারবেন, মুমিনের পরান আসলে কোথায় বাধা আছে। পরানবন্দির জগতে আপনাকে স্বাগতম…
Tk. 2000
Tk.
300
225
Tk.
130
98
Tk.
70
48