এক কুৎসিত চেহারার মানুষকে এক বিদুষী নারী বলেছিল—‘আপনি হলেন পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর মানুষ।’ এই একটি বাক্যেই বদলে গেছে তার জীবন। সে ছিল এমন পুরুষ, যার সৌন্দর্য দেখার জন্য থাকতে হয় অন্তরের চোখ। একমাত্র সে নারীরই ছিল সেই চোখ। তারপর, জমিদারের বিলাসী জীবন থেকে সে লোকটি নেমে এসেছিল সাধারণ মানুষের কাতারে। ভালোবাসা তাকে দিয়েছিল বিদ্রোহের শক্তি। এটা সেই সময়ের ঘটনা, যখন পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা পরাজিত হয়েছেন, আর সুবে বাংলা ও বিহার দখল করে নিয়েছে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। ইতিহাসে এই অংশটুকু লেখা হয় অনেক বড় করে। কিন্তু যে অংশটার কথা সবাই বিস্মৃত সেটা হলো—পলাশীপরবর্তী তিন দশক নবাবের চাকরিচ্যুত সৈন্য, সাধারণ কৃষক, মুসলিম সাধক ও হিন্দু সন্ন্যাসীদের প্রায় ৫০ হাজার সদস্যকে সংগঠিত করে ইংরেজদের বিরুদ্ধে ক্রমাগত গেরিলা যুদ্ধ চালিয়ে গেছেন এক মহান সুফি সাধক, তাঁর নাম—ফকির মজনু শাহ। শেষ যুদ্ধে তিনি পরাজিত হয়েছিলেন, কিন্তু উত্তরপুরুষের জন্য রেখে গেছেন ইনসাফের পক্ষে জালিমের বিরুদ্ধে যুদ্ধের এক অভূতপূর্ব সাহসের উদাহরণ। ‘নূর’ The Fiction Based on Fact.
Tk.
620
459
Tk.
260
161
Tk.
460
253
Tk.
120
72
Tk.
300
165
Tk.
300
180
Tk.
280
210
Tk.
500
375
Tk. 210
Tk.
300
285
Tk.
90
81