+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
আমাদের যুবক-যুবতিরা তো দ্বীনের ব্যাপারে সংশয়ে ভুগবেই। কারণ, তারা দ্বীন সম্পর্কে খুবই সামান্য জানে। আর যা জানে তা-ও ভুল। তাদের কাছে আমাদের এসব কার্যক্রম যৌক্তিক মনে হয় না। আর এগুলোকেই ইসলাম ভেবে তারা দ্বীন থেকে দূরে সরে যায়। পূর্ববর্তী প্রজন্মগুলোতে এসব সমস্যা কম ছিল। কারণ, একদম ছোটোবেলা থেকেই তারা দ্বীনি পরিবেশে বেড়ে উঠেছে। তাদের অন্তরে দ্বীনের বীজ বপন করা হয়েছে খুব ছোটো বয়সেই। কিন্তু আমরা দেখি—বর্তমানের তরুণ প্রজন্ম সবকিছুকেই যুক্তি দিয়ে বিচার করে। এই সময়ের শিক্ষাব্যবস্থা তাদের শেখাচ্ছে, যুক্তি দিয়ে ভাবতে। শেখানো হচ্ছে, যুক্তির সাথে বিচার করতে, কোনটা বাস্তব আর কোনটা অবাস্তব এবং অবান্তর কাজ। আর আমাদের কার্যক্রম দেখে তারা ধর্মকে মানুষের তৈরি একটি অবান্তর উপকথা হিসবে বিবেচনা করতে শুরু করে। দিনদিন ধর্ম থেকে দূরে সরে যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তারা আসক্ত হয়ে পড়ে মাদকে। আমি এমন অনেক বাড়ি সম্পর্কে জানি—যেখানে হাই স্কুলে পড়া বাচ্চারা রাতে বাসায় ফিরে মদ কিংবা গাঁজার নেশায় বুঁদ হয়ে। অনেকে নিজের বাসাতেই মাদকের আসর বসায়। স্মরণ রাখা দরকার—আমরা আমাদের মাদরাসা বা ইসলামিক স্কুলগুলোর জন্য ছাত্র পাচ্ছি না। জীবনের সবচেয়ে বিপদসংকুল সময়টাতে এসে সন্তানদের আমরা দ্বীনের পথে রাখতে পারছি না। আমরা যে আমাদের সন্তানদের যথাযথ ইসলামি শিক্ষায় শিক্ষিত করছি না, এর জন্য জবাবদিহিতা অবশ্যই করতে হবে। সন্তানদের আমরা এমনভাবে গড়ে তুলছি না, যেন তারা হাশরের ময়দানে আল্লাহর আরশের ছায়া পায়; বরং আমরা উলটো তাদের ঠেলে দিচ্ছি জাহান্নামের পথে।
Tk.
260
143
Tk.
720
684
Tk.
160
93
Tk.
220
121
Tk.
195
176
Tk.
600
360
Tk.
150
90
Tk.
700
573
Tk.
600
510
Tk.
540
297