+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
আমরা দৈনন্দিন জীবনে হাজারাে প্রয়ােজন মেটানাের জন্যে একজন অপরজনের সাথে ভাবের আদান-প্রদান করে থাকি। আর এ ভাব আদান-প্রদান করার সময় মুখ গহ্বর দিয়ে নানা রকম কথা বলে থাকি। কথা বলার সময় শব্দের উচ্চারণ যদি শুদ্ধ না হয় তাহলে ভাষাগত সমস্যা দেখা দেয়। তাই বাংলা ভাষায় উচ্চারণ বা শিল্পের অন্যতম উপাদান। বলা হয় এটি একটি নান্দনিক বাচনিক প্রক্রিয়া। উচ্চারণ শাস্ত্র তাই একটি পরীক্ষা-নিরীক্ষামূলক বিজ্ঞানশাস্ত্র । সঠিক উচ্চারণের ক্ষেত্রে উচ্চারণ সম্পর্কিত বিভিন্ন সূত্রা সম্পর্কে যেমন অবহিত হওয়া প্রয়ােজন তেমনই বেশি বেশি চর্চা অনুশীলনের ওপর জোর দেয়া প্রয়ােজন। বাংলা ভাষার উৎস সংস্কৃত হলেও এ ভাষার ওপর বিদেশি যেমন আরবি, ফারসি, উর্দু, ইংরেজিসহ বিভিন্ন ভাষার প্রভাব রয়েছে। তাই বাংলা ভাষা উচ্চারণে বেশ কিছু সমস্যা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযােগ্য হচ্ছে বুৎপত্তিগত সমস্যা। এ সমস্যার কারণে উচ্চারণের সাথে লেখ্য রূপের পার্থক্য সুস্পষ্ট। তাছাড়া পৃথিবীতে বাংলা ভাষার মতাে এতগুলাে বর্ণ অন্য কোনাে ভাষায় নেই। এ বর্ণগুলাের মধ্যে অনেক বর্ণের চেহারা ও রূপ দেখতে এক, কিন্তু তাদের উদাহরণ এক নয়। তাছাড়া স্বরবর্ণের ও ব্যঞ্জনবর্ণের ধ্বনিগত বৈশিষ্ট্য ও পারস্পরিক সম্পর্কের পরীক্ষণের ওপর সূত্র প্রয়ােগ করা গেলেও কিছু কিছু শব্দের উচ্চারণের ব্যতিক্রম লক্ষ করা যায়। তাই এক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি প্রয়ােজন সঠিক স্থান থেকে বর্ণ প্রয়ােগ, সূত্র নির্ভরতা, স্বর নির্ধারণ, অনুশীলন আঞ্চলিকতা পরিহার। এগুলাে সঠিক উচ্চারণের জন্য অপরিহার্য। তাই সভ্য সমাজে বিশেষ করে সাহিত্যের শিক্ষার্থীদের বাংলা উচ্চারণ সম্পর্কিত জ্ঞান থাকা অত্যাবশ্যক।
Tk.
150
120
Tk.
300
219
Tk.
160
120
Tk.
650
488
Tk.
160
143
Tk.
750
615