+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
نحمده ونصلى على رسوله الكريم ـ اما بعد 1 সন্তানের সবচেয়ে গভীর, ঘনিষ্ঠ ও নিবিড় সম্পর্ক হল তার পিতা-মাতার সাথে। কুরআন ও হাদীসে আল্লাহর পরেই পিতামাতার হকের কথা বলা হয়েছে। ইরশাদ হয়েছেঃ তোমার প্রতিপালক আদেশ দিয়েছেন, তিনি ব্যতীত অন্য কারো ইবাদত না করতে এবং পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে। তাদের একজন অথবা উভয়েই তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হলে তাদেরকে উফ্ বলবে না এবং তাদেরকে ধমক দিবে না তাদের সাথে বলবে সম্মানসূচক নম্ৰ কথা । মমতাবশে তাদের প্রতি নম্রতার পক্ষপুট অবনমিত করবে এবং বলবে, হে আমার প্রতিপালক! তাদের প্রতি দয়া কর যেভাবে শৈশবে তারা আমাকে প্রতিপালন করেছিলেন। (সূরা বনী ইসরাইল-২৩ ও ২৪) মহান আল্লাহ্র সন্তুষ্টি লাভ পিতা-মাতার সন্তুষ্টির উপর নির্ভর করে এবং আল্লাহ্র অসন্তুষ্টি পিতা-মাতার অসন্তুষ্টির কারণে হয়ে থাকে । অপর এক হাদীসে আছেঃ হযরত আবু উমামা (রা.) হতে বর্ণিত, এক ব্যক্তি জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ্! সন্তানের উপর তাদের পিতামাতার অধিকার কি? উত্তরে তিনি বললেন, তারা উভয়ই হচ্ছে তোমার জান্নাত এবং জাহান্নাম। অর্থাৎ তাঁদের খিদমত করে জান্নাত লাভ করা যায়, আর তাঁদের অবাধ্যতা জাহান্নামের দিকে ঠেলে দেয়। হযরত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী (র.) বলেন, বাবা-মা যদি অন্যায়ভাবেও কণ্ঠ দেয় তবুও তাঁদেরকে কষ্ট দিবে না। কথায়, কাজে এবং ব্যবহারে তথা জীবনের সর্বাবস্থায় তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করবে। বাবা-মা মারা গেলে তাঁদের জন্য দু’আ করবে এবং তাঁদের আত্মার প্রতি ইসালে সাওয়াব করবে। তাঁরা ঋণ করে গেলে তাঁদের ঋণ পরিশোধ করবে এবং তাঁদের বৈধ অসিয়্যত পূর্ণ করবে।
Tk.
600
330
Tk.
320
215
Tk.
580
406
Tk.
150
105
Tk.
220
128
Tk.
220
132
Tk.
100
70
Tk.
300
225
Tk.
195
146