+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
হিজামা একটি নববী চিকিৎসা। আধুনিক পরিভাষায় এটিকে কাপিং বলা হয়। প্রচলিত ভাষায় যাকে বলা হয় ‘রক্তমোক্ষণ’ বা ‘শিঙ্গা লাগানো’। পারিভাষিক অর্থে হিজামা বলতে বুঝায় চোষা; শোষণ করা বা টেনে নেওয়া। ‘হিজামা’ এর আরেক অর্থ ‘কমিয়ে আনা’ বা ‘মূল অবস্থায় ফিরিয়ে আনা’ । সুতরাং যদি কেউ ‘হিজামা’ গ্রহণ করে, তাহলে সে যেন রোগাক্রামণকে প্রতিহত করলো। অর্থাৎ রোগাক্রান্ত হওয়া থেকে নিজেকে বাঁচাল । আবার রোগাক্রান্ত লোক ‘হিজামা’ গ্রহণ করলে সে যেন তার স্বাভাবিক স্বাস্থ্যে ফিরে আসলো এবং নিজেকে সুস্থ রাখলো। এটি বিজ্ঞান ভিত্তিক পরিপূরক এক চিকিৎসা পদ্ধতি, যাতে রোগ অনুসারে ত্বকের নির্দিষ্ট কিছু স্থানে বিশেষ প্রকার যন্ত্রাদি দ্বারা নেগেটিভ প্রেসার তৈরি করা হয়। অতঃপর সম্পূর্ণ জীবাণুমুক্ত অবস্থায় ত্বকের উপরের স্তরকে (Superficial layer) সূক্ষ্ম ভাবে ব্লেড দ্বারা কাটা হয় এবং দ্বিতীয় বার নেগেটিভ প্রেসারে ঐ স্থানের কৈশিক জালিকা, আন্তঃকোষীয় লসিকাজালী থেকে ফোটায় ফোঁটায় রক্ত ও রস বের করা হয়। ফলে ঐ স্থানের স্নায়ুর চাপ, তাপ ও ব্যথা গ্রহণকারী রিসেপ্টরগুলো উত্তেজিত হয়; অচল বা বন্ধ হয়ে যাওয়া শিরা বা লসিকাপ্রবাহ পুনরুজ্জীবিত হয় এবং পরবর্তীতে কৃত্রিম প্রদাহের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থায় সাম্যাবস্থা সৃষ্টি হওয়ায় কোষের সতেজতা ও কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ, উদ্যমী ও বলবান হয়ে ওঠে। অতএব বোঝা গেল, হিজামা গ্রহণ খুবই উপকারী একটি সুন্নতি চিকিৎসা ব্যবস্থা।
Tk.
600
408
Tk.
320
192
Tk.
270
149
Tk.
180
162
Tk.
340
238
Tk.
280
188
Tk.
370
203
Tk. 650
Tk.
120
105