+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
নারীকে মা হিসেবে, স্ত্রী হিসেবে, মেয়ে হিসেবে, বোন হিসেবে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঠিক কতটা ভালোবাসতেন? তাদের কতটা সম্মান ও মর্যাদা দিতেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে বলতেই হয়—নবিজি তাদের সর্বোচ্চ পর্যায়ের সম্মান, মর্যাদা ও ভালোবাসা দিতেন। যা তাঁর কথা-কাজ, আচার-আচরণ ও নীতি-নৈতিকতায় দেদীপ্যমান হয়ে আছে। তিনি বলেছেন, ‘কোনো পুরুষ ভালো না মন্দ; তার প্রমাণ মিলবে তার স্ত্রীর কথায়। স্ত্রী ভালো বললে সে ভালো, নতুবা সে ভালো নয়।’ পুরুষ জাতিকে সতর্ক করে বলেছেন, ‘নারীরা কেবল আল্লাহ তাআলার দাসী; তোমাদের নয়। সুতরাং কখনোই তাদের মারধর করবে না।’ আরও বলেছেন, ‘নারীরা স্বচ্ছ কাচ, সাবধানে চলো, নয়তো ওরা কষ্ট পেয়ে ভেঙ্গে খানখান হয়ে যাবে।’ মায়ের মর্যাদা বৃদ্ধি করে বলেছেন, ‘মায়ের সেবায় সন্তানের জান্নাত।’ এক হাদিসে এসেছে, ‘মায়ের মর্যাদা পিতার চার গুণ বেশি।’ কন্যা সন্তানের সম্মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে হাদিসে এসেছে, ‘কন্যা সন্তান জান্নাত লাভের কারণ।’ বোন হিসেবেও নারী জান্নাত লাভের কারণ। হাদিসের ভাষায়, ‘যে ভাই তার বোনকে উত্তম সাহচর্যে রেখে লালন-পালন করবে, তার জন্য রয়েছে জান্নাত।’ পুরো নারী জাতির মর্যাদার প্রতি লক্ষ্য রেখে বলেছেন, ‘পৃথিবীর সবচেয়ে উত্তম সম্পদ হচ্ছে সৎ চরিত্রবান নারী।’ শুধু কি তাই? প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারীদের আবেগ-অনুভূতি; এমনকি ন্যূনতম কষ্টের প্রতিও যথেষ্ট খেয়াল রাখতেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি যদি নামাজে দাঁড়িয়ে তা দীর্ঘ করার ইচ্ছা রাখি, এমতবস্থায় যদি শিশুর কান্নার আওয়াজ পাই, তাহলে শিশুর মায়ের কষ্ট হবে ভেবে নামাজ ছেড়ে বাচ্চার কান্না থামাব।’ এতটাই মর্যাদা দিতেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নারীদের। এতটাই ভালোবাসতেন নবিজি তাদের। অথচ সেই তিনিই কিনা বলেছেন, ‘নারীরা হলো শয়তানের ফাঁদ।’ অন্যত্র বলেছেন, ‘আমি আমার পর পুরুষের জন্য নারীর চেয়ে বেশি ক্ষতিকারক অন্য কোনো ফিতনা রেখে যাচ্ছি না!’ কেন? কেন এত কঠিন মন্তব্য করেছেন প্রাণের নবি মোস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম? কী নিগুঢ় রহস্য লুকিয়ে আছে এতে? সকল নারীই কি এর অন্তর্ভূক্ত?
Tk.
2000
1880
Tk.
258
191
Tk.
160
88
Tk.
835
601
Tk.
400
280
Tk.
250
155
Tk.
220
121
Tk. 120
Tk.
200
150
Tk.
228
166