মানুষের ইমোশনাল ইন্টেলিজেন্স খুবই চমৎকার। মানুষের সব কাজের উৎস তাঁর মস্তিষ্ক। এই ছোট মাত্র তিন পাউণ্ডের অঙ্গের প্রভাব একজন মানুষের জীবনে বিশাল এবং ব্যাপক। এখনও মনোবিজ্ঞানীরা এই রহস্যময় অঙ্গটির কর্মকান্ড নিয়ে ঐক্যমতে পৌঁছতে পারেননি। কিছু সাধারন বিষয়ে অবশ্য দলগতভাবে মনোবিশেষজ্ঞ বা নোবিজ্ঞানীরা একমত। তেমনি কয়েকটি বিষয়ের মাঝে ‘মস্তিষ্কের সাথে মানুষের আবেগ দ্বারা প্রভাবিত আচরণের’ বিষয়টি অন্যতম। ইমোশন বা আবেগের একটি আচরণিক বুদ্ধিমত্তা বা মূর্খতা আছে। আবেগের যথাযথ ব্যবহারে বুদ্ধিমত্তা প্রকাশ করা সম্ভব। আবার আবেগের অতি বাড়াবাড়ি একজন মানুষকে বোকা বা মূর্খ হিসেবে পরিগণিত করতে পারে। আবেগ প্রবণ হওয়া এবং আবেগীয়ভাবে বুদ্ধিমান হওয়া দুটো দুই বিষয়। ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স বা আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা মানুষকে আবেগীয়ভাবে বুদ্ধিমান হতে সাহায্য করে। গবেষণায় প্রমাণিত ৯০পার্সেন্ট সফল মানুষ আবেগীয়ভাবে বুদ্ধিমান। ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্সের আধুনিক জনক ড্যানিয়েল গোলম্যানের মতে, জীবনের সফলতার ৮৫% নির্ভর করে আবেগীয় বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারের উপর। কী এই ইমোশনাল ইন্টিলিজেন্স বা আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা?
Tk.
200
156
Tk.
400
328
Tk.
700
455
Tk.
160
93
Tk.
320
240
Tk.
400
300
Tk.
425
319
Tk.
65
49
Tk. 170
Tk.
215
157
Tk.
200
150