+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
গ্রন্থটি রচনা করেছেন বিখ্যাত আলেম বুখারী শরীফের ব্যাখ্যা গ্রন্থ কাশফুলবারী (১-৩২) প্রনেতা, দারুল উলুম দেওবন্দের ফতুওয়া বিভাগের সহকারী মুফতি মুফতি ইদ্রিস কাসেমী রহমতুল্লাহ সম্প্রতি আমাদের দেশে কিছু ভাইকে দেখা যাচ্ছে একদিকে তারা সারা বিশ্বে একই দিনে রোজা শুরু একই দিনে ঈদ ও কুরবানীর বিষয়ের সোচ্চার। তারা এটাকে শরীয়তের ফরজ মনে করে এবং সাধারণ মানুষকে একতার আহবান করে ও নিজেদেরকে গ্লোবাল মুসলিম দাবি করছে। অন্যদিকে তারাই নিজেদেরকে নিজেদের রোজা ও ঈদ স্বদেশবাসীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পালন করছে। যেন তারা কল্পিত ঐক্যের নামে বাস্তব অনৈক্য ও বিশৃঙ্খলা করছেন। এতে করে সাধারণ মুসলমান বিভ্রান্ত হচ্ছে এবং তাদের ঈমান আমল ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। লেখক ইতিপূর্বে এ বিষয়টি বুখারী শরীফের ব্যাখ্যা গ্রন্থ কাশফুল বারীর অষ্টম খন্ডে সিয়ামের অধ্যায় আলোচনা করেছেন। বইটি কুরআন হাদিসের পাশাপাশি বিজ্ঞান যুক্তি ও জ্যোতি শাস্ত্রের আলোকে সমন্বয় করা হয়েছে। এছাড়াও কিছু তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে মাসিক আল কাউসারের প্রকাশিত ১৭ টি ধারাবাহিক সংখ্যায় “মুসলমানদের মাঝে ঈমান ও ইসলামী ভ্রাতৃত্বের ঐক্য সৃষ্টি করুন একই দিনে ঈদের বিষয় দায়িত্বশীলদের ওপর ছাড়ুন” এই শিরোনামে। এছাড়াও উল্লেখ করা হয়েছে সাহাবা ও তাবিয়ি যুগের রোজা ও ঈদের বিবরণ। চার মাযহাবের মুজতাহিদ ইমাম ও ফকিহ গণের সিদ্ধান্ত। সালাফ আলেম গনের সিদ্ধান্ত। সৌদি আরব সহ বিশ্বের কয়েকটি মুসলিম দেশের ফতুয়া বিভাগের চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত। সর্বশেষ পাঠকের সুবিধার্থে মূল বিষয়টি বইয়ের শেষে কবিতা আকারে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। আল্লাহতালা এটিকে কবুল করুন এবং সকলকে সিরাতে মুস্তাকিমের উপর কায়েম রাখুন আমি
Tk.
190
129
Tk.
420
231
Tk.
300
210
Tk.
280
196
Tk.
250
137
Tk.
50
34
Tk.
141
98
Tk.
225
169
Tk.
300
180