+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
‘তিথির কথা’ প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকেই অভিনন্দন জানিয়েছেন। তবে অনেকে বলেছেন। লেখাটি হঠাৎ শেষ হয়ে গেছে। এরপর আর কিছু লিখেননি কেন? গল্পটা কেমন যেন অসমাপ্ত থেকে গেল। বিষয়টা আমাদের জানতে ইচ্ছে করে। পাঠকদের এই আগ্রহের কারণেই ‘অতঃপর ফেরা’ উপন্যাসটি লেখা। জানি না পাঠকদের কাছে এটা ভালো লাগবে কি না। তবু পাঠকরা যে তিথিকে ভালোবেসেছেন এটাই বড় প্রাপ্তি। তিথিকে নিয়ে না লেখার আরো একটা কারণ আছে। সুজয়ের সাথে বিয়ের আগের দিন হঠাৎ তার বাপির মৃত্যু হয়। এই শোকে তিথি স্মৃতি হারায় ও বাকহীন হয়ে পড়ে। দেশে চিকিৎসার পর তার মামা চিকিৎসার জন্যে তাকে আমেরিকায় নিয়ে যান। তারপর আর ফিরে আসেনি। চারবছর পর এক মর্মান্তিক রোড এক্সিডেন্টে তার মামার মৃত্যু হয়। এরপর সুজয় আর তিথির সাথে কোনো যোগাযোগ করতে পারেনি। তিথিকে ফিরে পাবার কোনো সূত্রই তার হাতে ছিল না। দীর্ঘ প্রায় একযুগ ধরে প্রতিদিন তিথির ফিরে আসার অপেক্ষায় প্রহর গুনেছে। কিন্তু তিথি আসেনি। হয়ত তার স্মৃতি ফিরে আসেনি। সে সুস্থ হয়নি। এই দুঃসহ একাকিত্ব তাকে কুরে কুরে খেয়েছে। এই সময় একজন মহিলা হঠাৎ রোজ রাতে সুজয়কে ফোন করতে শুরু করেন। কিন্তু তাঁর কন্ঠ তিথির মতো নয়। মহিলাবয়স্ক। সুজয় তাকে চেনে না। কিন্তু তিনি সুজয় ও তিথিকেও চেনেন। মহিলা নিজের পরিচয় না দিয়েই কথা বলেন। সুজয়ও কেন জানি তাঁর সাথে কথা বলতে ভালো লাগে। তিনি সুজয়কে আশ্বাস দেন। তিথি ফিরে আসবে। তারপরএকদিন নিজের ভালোবাসার কথা জানান। সুজয়ের যন্ত্রণা বেড়ে যায়। অপেক্ষার প্রহর আর কাটতে চায় না। তারপর একদিন বাধ্য হয়ে নিজেই তিথিকে খুঁজতে আমেরিকায় পাড়ি জমায়। সহায় শুধু তিথির দুটো হাসপাতালের ঠিকানা। শেষপর্যন্ত সুজয় কী তিথিকে খুঁজে পাবে? সে কী সুস্থ হয়ে উঠেছে? তাদের শেষ পরিণতি জানতে হলে পড়ে দেখতে পারেন এই বইটি। হয়ত তিথির ভালোবাসার কাছে হার মানারএই গল্প ভালোবাসায় বাঁধতে পারেআপনাকেও। হয়ত আপনাদের ভালোবাসার টানে একদিন তিথি ফিরেও আসতে পারে।
Tk.
400
300
Tk.
200
150
Tk.
200
144
Tk.
350
263
Tk.
500
350
Tk.
140
98
Tk.
300
165
Tk.
165
115
Tk.
950
903
Tk.
180
144