+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
শিশুদের বাংলা হাতের লেখা শেখার কিছু নিয়মকানুন বর্ণ কাটাকাটি না করা, যদি করতে হয় তার পদ্ধতিঃ ভুলবশত কোনো বর্ণ লিখে ফেললে পুনরায় ঐ বর্ণটি লিখতে হয়, তখন অশুদ্ধ বর্ণটি বেশি কাটাকাটি না করে বরং এক টান দিয়ে বর্ণের মাঝে কেটে দিয়ে নতুন করে শুদ্ধ বর্ণটি সামনে থেকে শুরু করতে হয়। অনেকে বর্ণ সাজাতে ভুল করে, অর্থাৎ বর্ণ আকাবাকা, ঘন, ফাঁকা, উপর, নিচ ইত্যাদিতে বসায়। কিন্তু এ অভ্যাসটা পরিহার করে একটু খেয়াল করে বর্ণগুলো মাত্রার সঙ্গে সোজা রেখে সাজাতে হবে। মাত্রা থেকে শুরু করা (কিছু বর্ণ বাদে)ঃ শিক্ষার্থীগণ আমরা যখন বাংলা লেখা শুরু করবো তখন অবশ্যই মাত্রা থেকে শুরু করবো কিছু বর্ণ বাদে মাত্রাবিহীন, অর্ধমাত্রা ও পূর্ণমাত্রা বর্ণ সম্পর্কে ধারণা সামনে পারে ইন্শাআল্লাহ। মাত্রাবিহীন, অর্ধ ও পূর্ণমাত্রা বর্ণ যদি আমরা না চিনতে পারি তাহলে অর্থ পরিবর্তনসহ হাতের লেখা অসুন্দর হয়ে যাবে। সংশ্লিষ্টদের পড়তেও অসুবিধা হবে। হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত হওয়ার জন্য করণীয় : ১. লেখা যেন খুব ছোট ছোট না হয় এ জন্য প্রতি লাইনে লেখার সাইজ অনুযায়ী ৪-৬টি বর্ণ লিখতে হবে। ২. এক লাইন থেকে অন্য লাইনের মাঝে অর্ধ ইঞ্চি অথবা ১ আঙ্গুল ফাঁকা রাখতে হবে। ৩. বামে ও উপরে ১ স্কেল (সোয়া এক ইঞ্চি) মার্জিন রাখতে পার । ৪. ডানে ও নিচে কোনো মার্জিন থাকবে না, তবে অবশ্যই অর্ধ ইঞ্চি সমপরিমাণ ফাঁকা রাখতে চেষ্টা করবে। ৫. কাটাকাটি হিজিবিজি করে না কেটে একটান দিয়ে কেটে দিতে হবে। ৬. লেখার পরে যদি ভুল বুঝতে পার তাহলে একটান দিয়ে কেটে উপরে পুনরায় শুদ্ধ করে লিখে দিতে হবে। ৭. অনেকের হাত তুলনামূলক বেশি ঘামায় যার ফলে পেন্সিল পিচ্ছিল হয়ে যায়, এ কারণে তোমার হাতের লেখা সুন্দর ও দ্রুত না-ও হতে পারে। এমনকি তোমার ভিজা হাতের কারণে খাতা নষ্ট হতে পারে। এ ধরনের শিক্ষার্থীরা শুকনো রুমাল সাথে রাখবে এবং লেখার সময় হাতের নিচে রুমাল ব্যবহার করবে। ৮. কোনো ভাবেই পেন্সিল খুব শক্ত করে ধরে লিখবে না তাহলে অল্প সময়ের মধ্যেই তোমার হাত ব্যথা করবে। ৯. মনে রাখবে তুমি যা লিখতে যাচ্ছে সেটি যদি ভালো মুখস্থ বা ভালো জানা থাকে তাহলে তোমার হাতের লেখা অতি দ্রুত ও সুন্দর হবে এবং পরীক্ষকের অজান্তেই বেশি নম্বর পাবে। লেখা শেখার সুবিধার্থে বর্ণগুলো নিম্নের পদ্ধতিতে সাজানো হয়েছে। অর্থাৎ একটি বর্ণ লেখা শিখলে সেই শিক্ষাকৃত বর্ণ থেকে পরের নতুন বর্ণ শিখতে সহায়তা পাওয়া যায় ।
Tk. 70
Tk.
320
240
Tk. 70
Tk. 150
Tk.
280
210
Tk.
180
126
Tk.
310
248
Tk.
290
188
Tk.
300
225
Tk.
958
699
Tk.
175
129