+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
লা’নত বা অভিশাপ শব্দটি শুনলেই সাধারণত সকলেই ভয় পায়, আঁতকে উঠে হৃদয়। অভিশাপ প্রাপ্ত হওয়াকে প্রায় সকলেই কমবেশি এড়িয়ে চলার চেষ্টা করে। তা যে ব্যক্তিই এ অভিশাপ প্রদান করুক না কেন। তার বাছবিচার কেউ সাধারণত করে না। এমন কি সমাজের সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যক্তির অভিশাপকেও মানুষ ভয় পায়। যে ব্যক্তি ধর্মীয় বিধি বিধান মেনে চলে না, ধর্মকে ঘােড়াই কেয়ার করে এমন ব্যক্তির কথা আল্লাহ শুনবেন কি না তাতে অনেকেরই সন্দেহ রয়েছে। কিন্তু এমন দুরাচার খােদাবিমুখ ব্যক্তিও যখন কারাে প্রতি বা কারাে সন্তান-সন্ততির প্রতি ন্যায়সঙ্গত নয় অর্থাৎ অন্যায়ভাবেও কোন অভিশাপ করতে উদ্ধত হয় বা করে বসে তখন মানুষ তার প্রতি ক্ষিপ্তহয়ে তাকে উক্তরূপ আচরণে বিরত রাখে। অর্থাৎ তার অন্যায় অভিশাপেও প্রায় সবাই ভীত সন্ত্রস্ত। কী জানি তার অন্যায় অভিশাপটি যদি আল্লাহ তায়ালা কবুল করে নেন। তাহলে তাে মহা ক্ষতিগ্রস্তের ব্যাপার। এ তাে গেল সাধারণ মানুষের কথা। কিন্তু এই মানুষের যিনি স্রষ্টা, যিনি কারাে প্রতি সামান্য পরিমাণও জুলুম বা অন্যায় করেন না, সেই মহান রব্বল আলামীন, আল্লাহ তায়ালা স্বয়ং কাউকে যদি অভিশাপ প্রদান করেন তা ফলে যাওয়ার বাস্তবতা, তার ভয়াবহতা সম্পর্কে এক বারও কি কেউ ভেবে দেখেছে? মহান আল্লাহকে কোন কিছু করার জন্য তার শক্তি প্রয়ােগের প্রয়ােজন পড়ে না, মুখে উচ্চারণেরও দরকার নেই। শুধু স্মরণ করলেই তা বাস্তবায়িত হয়ে যায়। সেই আল্লাহ পবিত্র কুরআনে কতিপয় জঘন্য কাজ বা উক্ত কাজ-কর্মে নিয়ােজিত ব্যক্তি। বর্গের প্রতি সরাসরি অভিশাপ প্রদান করেছেন এবং বিষয়টি বিশ্ববাসীকে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ ও চূড়ান্ত গ্রন্থ হিসেবে পরিচিত পবিত্র কুরআনে ঘােষণা করেছেন। যার কার্যকারিতা সম্পর্কে অস্বীকৃতি তাে দূরের কথা সামান্য সন্দেহ পােষণ করার অবকাশও বিশ্ববাসীর নেই। অথচ অনেকেই অহরহ এমন জঘন্য কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হচ্ছে যা আল্লাহ ঘােষিত, পবিত্র কুরআনে বর্ণিত সরাসরি আল্লাহর অভিশাপের কারণ। উক্ত জঘন্যতম ক্রিয়াকর্মের ভয়াবহতা সম্পর্কে সকলকে সচেতন করার লক্ষ্যেই রচিত হলাে। “কুরআনে বর্ণিত আল্লাহর অভিশাপ যাদের উপর।” বইটি রচনারক্ষেত্রে মূলত পবিত্র কুরআনের ১৭টি আয়াত ও আয়াত সংশ্লিষ্ট ব্যাখ্যায় বিশ্ববিখ্যাত তাফসীর গ্রন্থসমূহের সহযােগিতা নেয়া হয়েছে।
Tk.
440
273
Tk.
315
284
Tk.
240
144
Tk. 20
Tk.
250
175
Tk.
150
113