+880 1521-203767
(Whatsapp,
Imo,
Viber)
রামাদান মাস আমাদের জন্য এক বিশেষ নেয়ামত। জীবন বদলের মাস হিসেবে রামাদান মাসের গুরুত্ব অপরিসীম। পবিত্র কুরআনকে হৃদয়ঙ্গম করণে রামাদান আমাদের নিকট মহান অতিথি। একে যথাযথ উদযাপনেই আমাদের সফলতা। রামাদানকে বিশেষ উদ্দেশ্যে আল্লাহ ফরজ করেছেন। তাকওয়ার গুণে সমৃদ্ধ হতে রামাদান একটি কার্যকর ইবাদাত। প্রতি বছর রামাদান পালন করে যাচ্ছি, কিন্তু রামাদানের উদ্দেশ্য হাসিল করতে পারছি না। রামাদানকে অনেকটা আমরা কিছু অনুষ্ঠান সর্বস্ব ধর্মীয় কাজ হিসেবে উদযাপন করে যাচ্ছি। রামাদানের আগমনে আমরা সাময়িক কুরআনের কাছে থাকি, মাসজিদে প্রবেশ করি। চোখের পলকে ৩০টি দিন ইফতার-সাহরীতে, ভোজন-বিলাসিতায়, রান্নাঘরে, সুরমা আতর মাখামাখি, কেনাকাটা আর নিত্য দিনের ব্যস্ততায় কেটে যায়। কিন্তু রামাদান মুসলিম উম্মাহর জন্য কী বার্তা নিয়ে আসলো, কী-ই-বা বার্তা দিয়ে গেল? তা আমরা উপলব্ধির জায়গায় নিতে পারছি না। ফলতঃ রামাদান পরবর্তী আমি, আমার পরিবার ও সমাজটি সেই পূর্বের জায়গায় থেকে যায়। অথচ, উম্মাহর এরূপ শোচনীয় অবস্থার ব্যাপারে আপসোস করে বিশ্বনবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, “আপসোস তার জন্য যে তাঁর জীবনে রামাদান পেল কিন্তু তাঁর গুনাহ মাফ করে নিতে পারল না।” এ মাসের এবং সিয়ামের গুরুত্ব সম্পর্কে বিভিন্ন সময়ে নবী বলেছেন, “রামাদান মাস একটি বরকতময় মাস, এ মাসে আল্লাহ তোমাদের ওপর রোযা ফরয করেছেন।” “সিয়াম ও কুরআন কিয়ামতের দিন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে।” “যে ব্যক্তি পূর্ণ ঈমানের সাথে সাওয়াবের আশায় রামাদানের রোযা রাখে, তার পূর্বের সকল গুনাহ মাফ করে দেয়া হয়।” হাদীসে কুদসীতে এসেছে, “আল্লাহ বলেন, সিয়াম আমার জন্য এবং আমি এর পুরস্কার দিব।”
Tk.
260
192
Tk.
200
150
Tk. 550
Tk.
200
150
Tk. 120