আমাদের যত আবেগ উৎকণ্ঠা সব তো কেবল দুনিয়ার প্রাচুর্যতা আর যশ খ্যাতি অর্জন নিয়ে! আমরা এসবের পিছনে ছুটে ছুটেই জীবন পার করে দিচ্ছি । অন্যচিন্তা করার আমাদের সময় কই?এই নিয়মেই তো চলছে জীবন! যেহেতু আমরা কালেমা পড়েছি, আল্লাহ্ ও তার রাসুলের প্রতি বিশ্বাস এনেছি সেহেতু আমি আপনি একজন মুসলমান হিসেবে পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রের কাছে পরিচিত! কিন্তু আমরা দৈনন্দিন কয়বারই আর পরকাল নিয়ে ভাবি? ভাবার সময় আছে? কই ভাবার সময় কই? নিত্যদিনের কর্মব্যস্ততায় ই তো সময় গড়ায়, এতো ভাবার সময় নাই! ভাবেন না একটু ভাবেন ভেবে দেখেন তো আপনি যা যা করছেন তা কতক্ষণ/কতদিন স্থায়ী হবে? যতদিন/যতক্ষন আপনার নাসারন্ধ্র থেকে কার্বন ডাই অক্সাইড নামক বায়ু বের হবে, যখন এর চলাচল বন্ধ হবে তখন কিন্তু আপনিও চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবেন । সুতরাং আপনার ঠিকানা যেহেতু পরকালই তাই আপনাকে পরকালের জন্য না এটা সেটা তো করতে হবে নাকি!যেমনটা আপনি দুনিয়ার জন্য করেছেন । যেমন ধরুন আমাদের চলার জন্য পথের নির্দেশনা কোথায় দেয়া আছে? মহাগ্রন্থ আল কুরআনে যা আমাদের পড়তে হবে এবং মানতেই হবে! মানতেই হবে বাধ্যতামূলক করে বলার কারন, হচ্ছে আপনি যদি না মানেন আপনি বিপথগামী হবেন এবং আপনার ধ্বংস নিশ্চিত যেটা সৃষ্টিকর্তার ই কথা সুতরাং মানা আবশ্যক। এখন আপনি যদি কুরআনের অর্থ না বোঝেন তবে আপনি মানবেন কীভাবে? আবার আপনি যদি পড়তেই না পারেন তবে আপনাকে অর্থ বুঝে পড়তে বলা একজন বিবেকহীন মানুষের কাজ হবে। আচ্ছা এবার কাজের কথায় আসা যাক, এখন আমাদের জন্য যদি এমন একটি বই দেয়া হয় যেটা দিয়ে খুব সহজে কুরআন বুঝে ও অর্থগুলো কবিতার মতো করে গলঃধকরন করে ফেলা যাবে তবে ব্যাপারটা কী ভালো নয়? আমার মতে উত্তম। তেমনি একটি বই এই “আদ্ব-দুহা”। আশা রাখছি এটি পড়ে আপনার সামান্য হলেও উপকার হবে, এইবার কবুল করার মালিক আল্লাহ্!
Tk.
270
200
Tk.
300
180
Tk.
265
193
Tk.
450
315
Tk.
1000
600
Tk.
180
133
Tk. 80
Tk. 40
Tk.
150
120
Tk.
30
18
Tk. 70
Tk.
450
338